Indicators on একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত You Should Know

Indicators on একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত You Should Know

Blog Article

↑ এরক্সলেবেন ১৯৭৭, পৃ. ৫২০–২১। ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; সাটুনিন নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

কাটাবন বিড়ালের দাম হয়ে থাকে ১০,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকা।

১৯ শতকের মাঝামাঝি বিড়াল প্রজাতির বিকাশ শুরু হয়।[৪৯] গার্হস্থ্য বিড়ালের জিনোমের একটি বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে পূর্বপুরুষের বন্য বিড়ালের জিনোমটি গৃহপালিত হওয়ার প্রক্রিয়াতে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছিল, কারণ বিড়ালের জাত বিকাশের জন্য নির্দিষ্ট মিউটেশনগুলি নির্বাচন করা হয়েছিল।[৫০] বেশিরভাগ জাতগুলি এলোমেলো-জাত গৃহপালিত বিড়ালের উপর প্রতিষ্ঠিত। এই জাতগুলির জিনগত বৈচিত্র্য অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত হয় এবং শুদ্ধ বংশের জনসংখ্যার মধ্যে এটি সবচেয়ে কম, যা ২০টিরও বেশি ক্ষতিকারক জেনেটিক ব্যাধি দেখায়।[৫১]

৫. বিড়ালেরা ফোনের প্রতি আসক্ত। যারা বিড়াল পালেন, তারা লক্ষ্য করে থাকবেন ফোনটি বেজে উঠলেই বাড়ির বিড়ালটি সবার আগে দৌড়ে ফোনের কাছে চলে যায়। এর কারণ হলো কৌতুহল। এরা বোঝার চেষ্টা করে আসলে ফোনে কীভাবে কথা বলা যায় অথবা কার সাথে কথা বলা যায় কিংবা কাউকে দেখা যাচ্ছে না তবুও মনিব কার সাথে কথা বলছে। এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই বিড়াল সাধারণত ফোনের কাছে সবার আগে দৌড়ে যায়। তাছাড়া এরা আরও লক্ষ্য করে যে ফোনে কথা বলার সময় তাদের প্রতি মনিবের মনোযোগ কিছুটা কমে যায়। তাই মনোযোগ কেড়ে নেয়া উৎসটি তারা নিজেরাই এত আগ্রহ নিয়ে দেখে।

এই পোস্টটি আমরা সাজিয়েছি বিড়াল সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে যার মাধ্যমে আপনি বিড়াল সম্পর্কে বেশ ধারণা check here পেয়ে যাবেন।

ব্যায়াম একটি বেঙ্গল বিড়ালের বৃদ্ধি এবং বিকাশের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। নিয়মিত ব্যায়াম পেশী ভর বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং সামগ্রিক সুস্থতার প্রচার করার সময় একটি স্বাস্থ্যকর ওজন সমর্থন করে।

এইক্ষেত্রে করণীয় কি? শুধুমাত্র সেদ্ধ মাছ, দুধ (গুড়াদুধ বানিয়ে খাওয়াতে হয়), পানি খেলেই কি প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে?

ছবির ক্যাপশান, বাংলাদেশে ১৯৬০ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধির এক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বিশ্ব ব্যাংক।

বিড়ালের শব্দ হিসেবে আমরা কেবল “মিঁউ” শব্দটির সঙ্গেই পরিচিত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বিড়ালের শব্দ ভান্ডারে রয়েছে ১০০টিরও অধিক ভিন্ন ভিন্ন শব্দ। বিখ্যাত বিড়াল বিশেষজ্ঞ জিসকিন বলেছেন, “বিড়ালরা সাধারণ কান্নার শব্দ থেকে শুরু করে কুঁচকানো পর্যন্ত বিভিন্ন রকমের একশোর অধিক কণ্ঠস্বরে কথা বলতে পারে।

বিড়াল শারীরবিদ্যায় অন্যান্য ফেলিড প্রজাতির মতোই: এদের শক্তিশালী নমনীয় শরীর, দ্রুত প্রতিফলন, তীক্ষ্ণ দাঁত এবং প্রত্যাহারযোগ্য নখর রয়েছে যা ছোট শিকারকে হত্যা করার জন্য অভিযোজিত। রাত্রীকালে এদের দৃষ্টি এবং ঘ্রাণশক্তি বোধ ভালভাবে বিকশিত হয়। বিড়ালের যোগাযোগের মধ্যে বিভিন্ন কণ্ঠস্বর যেমন মেয়াও, গরগর আওয়াজ করা, ট্রিলিং, হিসিং, গর্জন এবং গ্রন্টিং এর পাশাপাশি বিড়াল-নির্দিষ্ট শারীরিক ভাষা রয়েছে। যদিও বিড়াল একটি সামাজিক প্রজাতি, এরা নির্জন শিকারী। শিকারী হিসাবে, এটি ক্রেপাসকুলার, অর্থাৎ ভোরে এবং সন্ধ্যায় সর্বাধিক সক্রিয়। এটি মানুষের কানের জন্য খুব ক্ষীণ বা খুব উচ্চ কম্পাঙ্ক শুনতে পারে, যেমন ইঁদুর এবং অন্যান্য ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণীদের সৃষ্ট শব্দ।[৫] এরা ফেরোমন নিঃসৃত ও উপলব্ধি করেতে পারে।[৬]

↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; moneytalksnews নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

বিড়ালের খাবার তালিকা থেকে পুষ্টি চাহিদা পূরণের বিস্তারিত তথ্য

বৈজ্ঞানিক নামটি একটি নির্দিষ্ট প্রজাতিকে সুনির্দিষ্টভাবে সনাক্ত করা এবং একটি সুসংগত বৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাস স্থাপন করা সম্ভব করে তোলে। প্রজাতিকে একটি বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়ার মাধ্যমে, সারা বিশ্বের বিভিন্ন বিড়াল প্রজাতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা এবং তথ্য ভাগ করা সহজ।

৭. পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা বিড়াল ৪৮.৫ ইঞ্চি

Report this page